কটন বাড দিয়ে কান খোঁচানোর অভ্যাস ডেকে আনতে পারে মারাত্মক বিপদ!
আসুন এ সম্পর্কে সবিস্তারে জেনে নেওয়া যাক .
আমাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মধ্যে কটন বাড একটি উল্লেখযোগ্য বস্তু । এটি প্রায় বাড়িতে তো থাকেই, এ ছাড়া অনেকেই নিজের ব্যাগে বা পার্সে কটন বাডের প্যাকেট, না হলে অন্তত একটা-দুটো কটন বাড রাখেন। কিন্তু জানেন কি, খুব সাধারণ আর নরম দেখতে হলেও বাস্তবে এই কটন বাড আমাদের কানের মারাত্মক ক্ষতি করে! আসুন এ সম্পর্কে সবিস্তারে জেনে নেওয়া যাক।
মার্কিন চিকিত্সক ডঃ ক্রিস্টোফার চ্যাং-এর মতে, কটন বাড কানের এয়ারড্রামকে ক্ষতিগ্রস্থ করে ফলে তা থেকে ব্যথা, রক্তপাত ছাড়াও নানারকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেই সঙ্গে কানের ভেতরে থাকা নরম অস্থিগুলোর গায়ে আঘাত লাগে এবং ভবিষ্যতে শ্রবনশক্তিও দুর্বল হয়ে পড়তে পারে। কটন বাড আপনার কানের নরম পর্দার ক্ষতি করে শ্রবনশক্তি পাকাপাকিভাবে নষ্ট করে দিতে পারে। এ ছাড়াও কান চুলকানো বা পরিষ্কার করার সময় কানের ভেতরে তুলো থেকে যাওয়ার ঘটনা তো খুব স্বাভাবিক ঘটনা!
আরো পড়ুন :গরম কালে ত্বকের যত্ন নিতে মেনে চলুন এই পদ্ধতি
বছর খানেক আগে একটি সমীক্ষায় সামনে আসে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। জানা যায়, প্রতি বছর পৃথিবীতে সাত হাজারেরও বেশি মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েন এই কটন বাড ব্যবহারের ফলে। কটন বাড ব্যবহারকারীদের মধ্যে প্রায় ৩৬ শতাংশ মানুষ এর ক্ষতিকর দিকগুলি সম্পর্কে জানেন না। কিন্তু আক্ষেপের বিষয় হল, সবে জেনেও তাঁরা দিনের পর দিন কটন বাড ব্যবহার করে চলেছেন।
আরো পড়ুন:-শরীর ভালো রাখতে বেশী করে খান কুমড়ো ।
বিশেষজ্ঞদের মতে, কানের ভেতরে তৈরি হওয়া আঠালো পদার্থ এমনিতে আমাদের কানের পক্ষে ভাল। বাইরের সংক্রমণ, ধুলোবালির আঘাত থেকে এই আঠালো পদার্থ আমাদের কানকে রক্ষা করে। এই আঠালো পদার্থের পরিমাণ বেড়ে গেলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তা আমাদের ঘুমের সময় বা স্নানের সময় বেরিয়ে আসে। তবে একান্তই যদি তা না হয় বা কানের ভেতরে যদি খুব চুলকানি বা অস্বস্তি হয়, তাহলে বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকের পরামর্শ অনুযায়ী কোনও ইয়ার ড্রপ ব্যবহার করতে পারেন।
তাই কান পরিষ্কারের জন্য অযথা ঝুঁকি নেবেন না। কটন বাডের ব্যবহার এড়িয়ে চলুন। মনে রাখবেন, কটন বাড বা ওই যাতীয় কিছুর ব্যবহারে আপনি আপনার শ্রবনশক্তি চিরতরে হারাতে পারেন
আসুন এ সম্পর্কে সবিস্তারে জেনে নেওয়া যাক .
আমাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মধ্যে কটন বাড একটি উল্লেখযোগ্য বস্তু । এটি প্রায় বাড়িতে তো থাকেই, এ ছাড়া অনেকেই নিজের ব্যাগে বা পার্সে কটন বাডের প্যাকেট, না হলে অন্তত একটা-দুটো কটন বাড রাখেন। কিন্তু জানেন কি, খুব সাধারণ আর নরম দেখতে হলেও বাস্তবে এই কটন বাড আমাদের কানের মারাত্মক ক্ষতি করে! আসুন এ সম্পর্কে সবিস্তারে জেনে নেওয়া যাক।
মার্কিন চিকিত্সক ডঃ ক্রিস্টোফার চ্যাং-এর মতে, কটন বাড কানের এয়ারড্রামকে ক্ষতিগ্রস্থ করে ফলে তা থেকে ব্যথা, রক্তপাত ছাড়াও নানারকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেই সঙ্গে কানের ভেতরে থাকা নরম অস্থিগুলোর গায়ে আঘাত লাগে এবং ভবিষ্যতে শ্রবনশক্তিও দুর্বল হয়ে পড়তে পারে। কটন বাড আপনার কানের নরম পর্দার ক্ষতি করে শ্রবনশক্তি পাকাপাকিভাবে নষ্ট করে দিতে পারে। এ ছাড়াও কান চুলকানো বা পরিষ্কার করার সময় কানের ভেতরে তুলো থেকে যাওয়ার ঘটনা তো খুব স্বাভাবিক ঘটনা!
আরো পড়ুন :গরম কালে ত্বকের যত্ন নিতে মেনে চলুন এই পদ্ধতি
বছর খানেক আগে একটি সমীক্ষায় সামনে আসে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। জানা যায়, প্রতি বছর পৃথিবীতে সাত হাজারেরও বেশি মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েন এই কটন বাড ব্যবহারের ফলে। কটন বাড ব্যবহারকারীদের মধ্যে প্রায় ৩৬ শতাংশ মানুষ এর ক্ষতিকর দিকগুলি সম্পর্কে জানেন না। কিন্তু আক্ষেপের বিষয় হল, সবে জেনেও তাঁরা দিনের পর দিন কটন বাড ব্যবহার করে চলেছেন।
আরো পড়ুন:-শরীর ভালো রাখতে বেশী করে খান কুমড়ো ।
বিশেষজ্ঞদের মতে, কানের ভেতরে তৈরি হওয়া আঠালো পদার্থ এমনিতে আমাদের কানের পক্ষে ভাল। বাইরের সংক্রমণ, ধুলোবালির আঘাত থেকে এই আঠালো পদার্থ আমাদের কানকে রক্ষা করে। এই আঠালো পদার্থের পরিমাণ বেড়ে গেলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তা আমাদের ঘুমের সময় বা স্নানের সময় বেরিয়ে আসে। তবে একান্তই যদি তা না হয় বা কানের ভেতরে যদি খুব চুলকানি বা অস্বস্তি হয়, তাহলে বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকের পরামর্শ অনুযায়ী কোনও ইয়ার ড্রপ ব্যবহার করতে পারেন।
তাই কান পরিষ্কারের জন্য অযথা ঝুঁকি নেবেন না। কটন বাডের ব্যবহার এড়িয়ে চলুন। মনে রাখবেন, কটন বাড বা ওই যাতীয় কিছুর ব্যবহারে আপনি আপনার শ্রবনশক্তি চিরতরে হারাতে পারেন
আপনাদের মতামত কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না
0 মন্তব্যসমূহ